চট্টগ্রামজাতীয়

উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে বর্তমান সরকারের বিকল্প নেই

চট্টগ্রাম: দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে এবং অপরাজনীতিমুক্ত, দারিদ্রমুক্ত, শিক্ষাসমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরবারের কোনও বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা।

সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন।

বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ডা. মো. ইসমাইল খান, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এএসএম লুৎফুল আহসান, রাঙামটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সেলিনা আখতার, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর উপাচার্য প্রফেসর ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক এবং ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি চিটাগাং এর উপাচার্য প্রফেসর ডা. জাহিদ হোসেন শরীফ।

বক্তারা বলেন, বর্তমানে জ্বালাও-পোড়াও, হরতাল অবরোধের নামে যেসব অপকর্ম চলছে-তা সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ করতে হবে। দেশকে এসব অপরাজনীতি থেকে মুক্ত করতে হবে। তা না হলে দেশকে দারিদ্রমুক্ত করা যাবে না। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা যাবে না। একটা শিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে তুলতে পারলে সমাজের সব অন্ধকার দূরীভূত হবে।

সভাপতির বক্তব্যে ইউজিসি’র সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘আমরা একটি শিক্ষাসমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ চাই। আর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রয়োজন স্মার্ট নাগরিক। এজন্য শিক্ষার্থীদের গবেষণা এবং উদ্ভাবনী কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত করতে হবে। নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমেই তৈরি হবে একটি শিক্ষাসমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ’।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক এবং চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় চট্টগ্রামের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষকরাও বক্তব্য দেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *