চারদিকে শুধু থৈ থৈ পানি, ঘর বাড়ি ভেঙ্গে বিধ্বস্ত
ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে বরগুনায় ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে। চারদিকে শুধু থৈ থৈ করছে পানি, ঘর বাড়ি উড়িয়ে নিয়ে গেছে অনেকের। ইতিমধ্যে এলাকাটি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। রেমালের ধ্বংসলীলায় কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা এখনই বলা সম্ভব না হলেও ধারণা করা হচ্ছে ইতিহাসের সকল বন্যার থেকে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেশি হতে পারে।
ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান অবশ্য রোববার রাত ৯টা সময়ই সংবাদ সম্মেলন করে ‘ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির’ খবর দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ঝড়ের মধ্যে মানুষ ‘অনেক বিপদের মধ্যে’ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজে থেকে পুরো বিষয়টি মনিটরিং করছেন। আমাদের সঙ্গে তার যোগাযোগ রয়েছে। তথ্য-উপাত্ত নিচ্ছেন আমাদের কাছ থেকে। তার পরামর্শ নিয়ে সমস্ত শক্তি সমন্বিতভাবে বাস্তবায়ন ও কাজ করছি।
গত ২২ মে পূর্বমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়, যা ধীরে ধীরে শক্তি সঞ্চয় করে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, নিম্নচাপ, গভীর নিম্নচাপ দশা পেরিয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয় শনিবার সন্ধ্যায়। তখন এর নাম দেওয়া হয় রেমাল। রোববার সকালে ঘূর্ণিঝড়টি পরিণত হয় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে