আন্তর্জাতিক

দ্বিতীয় দফায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনির মুক্তি

দ্বিতীয় দফায় জিম্মি মুক্তি দেওয়ার আগে ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন করেছে বলে দাবি করে হামাস। তাদের অভিযোগ ছিল, গাজার উত্তরাঞ্চলে ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশে বাধা দিচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।

ফলে নতুন করে দেখ দেয় শঙ্কা। তবে কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় এই অনিশ্চয়তা কেটে যায়। এই দফায় ১৩ ইসরায়েলিসহ মোট ১৭ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। অন্যদিকে ৩৯ জন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। চলমান যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় দ্বিতীয় দিনে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

১৩ জন ইসরায়েলির মধ্যে ছয়জন নারী এবং সাতজন শিশু ও কিশোর। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সামাজিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে জানিয়েছে, প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর তারা আইডিএফ সৈন্যদের সঙ্গে থাকবে এবং পরে তাদের ইসরায়েলি হাসপাতালে নেওয়া হবে। সেখানে তারা তাদের পরিবারের সঙ্গে মিলিত হবে।

জিম্মিদশা থেকে মুক্তি পাওয়া চার থাই নাগরিকই সুস্থ আছেন বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে জানিয়েছে থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন।

অন্যদিকে ইসরায়েলের দুটি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছে ৩৯ জন ফিলিস্তিনি। ফিলিস্তিনের সংবাদ সংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে, এর মধ্যে ছয়জন নারী এবং ৩৩ জন শিশু।

কাতার, মিসরসহ কয়েকটি দেশের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। চুক্তি অনুসারে গত শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে সেই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *