বঙ্গবন্ধু একটি শান্তিপূর্ণ দেশ, অঞ্চল ও বিশ্ব দেখতে চেয়েছিলেন
চট্টগ্রাম: শোষিত ও নিপীড়িত জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তথা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান অসাধারণ। ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তি ছিল জাতির জনকের বিশ্বমানবতার প্রতি কর্ম, ত্যাগ ও ভালোবাসার স্বীকৃতি, বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর মৌলিক দর্শন ও অবদানের মূল্যায়ন।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ‘বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পুরস্কার’ প্রাপ্তি দিবসে মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম-বৃহত্তর চট্টগ্রাম আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক বেদারুল আলম চৌধুরী বেদার এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি শান্তিপূর্ণ দেশ, অঞ্চল ও বিশ্ব দেখতে চেয়েছিলেন।
শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে বাঙালির আন্দোলনের মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনে বঙ্গবন্ধু যে মৌলিক ধারণার জন্ম দিয়েছিলেন, তা সারা পৃথিবীর শান্তি ও মুক্তিকামী মানুষের কাছে এক অনন্য উদাহরণ। বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্র নীতির মূল উপজীব্য ছিল ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয় এবং সব বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান’; যা আজও প্রাসঙ্গিক।
সংগঠনের সভাপতি আবদুল মালেক খানের সভাপতিত্বে নগরের দোস্ত বিল্ডিং কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী। বক্তব্য দেন সংগঠনের কার্যনির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সাইফুন নাহার খুশী, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আশেক মাহমুদ মামুন, সহ-সভাপতি কামাল উদ্দিন, ডা. ফজলুল হক সিদ্দিকী, রাজীব চন্দ, কোহিনুর আকতার, জহির খান প্রমুখ।