অনোমা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর সভাপতি ডা. প্রভাত, মহাসচিব তুষার
‘নতুন ও পরিবর্তিত জীবনের জন্য সংস্কৃতি চর্চা অপরিহার্য’ এই স্লোগান ধারণ করে অনোমার পথ চলা। অনোমা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী একটি অসাম্প্রদায়িক ও মুক্ত বুদ্ধি চর্চার প্রাণকেন্দ্র।
সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চায় অনোমার ভূমিকা অতুলনীয়। এপার বাংলা ওপার বাংলায় ‘অনোমা’ মুখপত্রটি যে স্থান দখল করে রেখেছে তা সত্যিই বাংলাদেশ তথা বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের জন্য গৌরবের।
অনোমা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর আরেকটি প্রকল্প বাংলাদেশ বৌদ্ধ একাডেমিও অসাম্প্রদায়িক চেতনায় সমাজের প্রথিতযশা গুণীজনদের বৌদ্ধ একাডেমী পুরস্কার, ড. বেণীমাধব ও ফণীভূষণ স্মারক বক্তৃতামালা-সহ নানা ইতিবাচক কাজ করে যাচ্ছে।
শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ার) রাতে নগরের বায়েজিদ থানার কুঞ্জছায়া আবাসিক এলাকার ‘মৈত্রী আবাসনে’ সংগঠনের স্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সাধারণ সভার আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রফেসর ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়া’র সভাপতিত্বে এ সভায় বাংলাদেশ বৌদ্ধ সমিতি, বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘ, বাংলাদেশ বুড্ডিস্ট ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ বৌদ্ধ যুব পরিষদ, সীবলী সংসদ, সাতকানিয়া-লোহাগাড়া ঐক্য পরিষদ ও আরো একাধিক সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
অ্যাডভোকেট জিকো বড়ুয়ার সঞ্চালনায় সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের অর্থ সম্পাদক বাবু তুষার কান্তি বড়ুয়া। আরও বক্তব্য দেন প্রকৌশলী মৃগাংক প্রসাদ বড়ুয়া, নৃপতি রঞ্জন বড়ুয়া, সরোজ কুমার বড়ুয়া, লায়ন টিংকু বড়ুয়া, প্রকৌশলী পরিতোষ বড়ুয়া, অঞ্চল কুমার তালুকদার, বিকাশ চৌধুরী, অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. অর্থদর্শী বড়ুয়া, অশোক বড়ুয়া, অধ্যক্ষ শিমুল বড়ুয়া, অধ্যাপক সরোজ বড়ুয়া, বিকাশ বড়ুয়া, সজীব বড়ুয়া ডায়মন্ড প্রমুখ।
সভার সিদ্ধান্ত অনুসারে পাঁচজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে জুরি বোর্ডের সদস্য করা হয়। পরে জুরি বোর্ড প্রফেসর ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়াকে সভাপতি এবং তুষার কান্তি বড়ুয়াকে মহাসচিব করে ২৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটির নাম উপস্থাপন করেন।